রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৪
মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল, ২০১৪
সোমবার, ৭ এপ্রিল, ২০১৪
কয়দিন আগে খান জাহান আলীর মাজার থেকে একটা লোক আইছে আমার দোকানে, পড়নে লাল রঙয়ের পীড়ন, দেখে যেন মনে হলো একটা লাল সালু আমার সামনে, জটানো চুল তা ও আবার দড়ির মত পাকানো, প্যাঁচ প্যাঁচ, দেখেই মনে হলো গোসল করেনা এই গরমের ভিতর ছয় মাস হবে, হাতে আবার লাল লাল সুতাও দেহি :D
আইয়া আমারে কয়_____
লোকটা- দে বাবা খান জাহান আলীর মাজার থেইকা আইছি, মাজারে কিছু দে...
আমি - o.O এমন কইরা তাকাইলাম
লোকটা- আমারা দিকে পটকিয়ে তাকিয়ে আছে আর বললদে বাবা রে কিছু দে............।। আমি - কে কার বাবা একটু খুইল্লা কন তো.........। লোকটা- কিছু ক্ষণ চুপ থেকে কয়, মাজারে কিছু দে.........।। আমিঃ পিস টিভির আলেম কইছে মাজার ফারসি শব্দ , বাংলায় এটাকে কবর বলে!! আমি কবরে কি দিতাম কন, কবরের ভিতরের লোক ত দুনিয়ার কিছু খেতে পারেনা, পড়তেও পারেনা। দিয়া কি হইব কন??? লোকটা- তুই জানিস না আল্লাহ্র অলীরা মরেনা......!!! উনি জীবিত আমি- যদি জীবিত ই হবে তবে উনি কবরে কেন, আমি তো জানি কবরে কোন জীবিত মানুষ থাকতে পারেনা, যেই অন্ধকার কবরের ভিতর!! জীবিত মানুষ কি এই ছোট্ট জায়গায় থাকতে পারে হুহ লোকটা- ওনাদের মোজেজা আছে আমি- আপনি বলেন কি আদম (আঃ) থেকে শুরু করে আমাদের শেষ নবী (সঃ) সকল নবী রাসুল ই মারা গেছেন, এবং তারা কেউ আখিরাতের আগ পর্যন্ত জিবীত হতে পারবেনা, এবং কি কোন মোজেজাও দেখাতে পারবেন না; তবে উনি কি করে মোজেজা দেখাতে পারে!! লোকটা- তুই কিছু দিবি না আমি- না দিমু না। আছরের সলাত পড়ছেন?? লোকটা- তোরে কমু কে আমি- আপনি তো মুসলিম তাই না ? লোকটা- হ আমি- হেইল্লেইগাই কইবেন, না পড়লে পইড়া আসেন, ডান দিকে মসজিদ আছে লোকটা- দাঁত কিরমিরাই তাছে, আর ভাব ধরতাছে যেন আমায় খেয়ে ফেলবে...। আমি- কি দরকার ভাই বাড়ি-ঘর থুইয়া আপনি এই হালে ঢাকার শহরের দোকানে দোকানে ঘুড়েন। বউ পোলাপাইন আপনারে কিছু কয় না??? লোকটা বিড়বিড় কইরা কিছু একটা কইতে কইতে চইলা গেল আর ওর চইলা জাওয়া দেইখা আমার হাতটা চুলচুল করেতে ছিল, যদি ওর লালসালু টা খুইলা রাখতে পারতাম, তবে ওর ভণ্ডামীর বাবসা টা কম হইত
আমি - কে কার বাবা একটু খুইল্লা কন তো.........।
লোকটা- কিছু ক্ষণ চুপ থেকে কয়, মাজারে কিছু দে.........।।
আমিঃ পিস টিভির আলেম কইছে মাজার ফারসি শব্দ , বাংলায় এটাকে কবর বলে!! আমি কবরে কি দিতাম কন, কবরের ভিতরের লোক ত দুনিয়ার কিছু খেতে পারেনা, পড়তেও পারেনা। দিয়া কি হইব কন???
লোকটা- তুই জানিস না আল্লাহ্র অলীরা মরেনা......!!! উনি জীবিত
আমি- যদি জীবিত ই হবে তবে উনি কবরে কেন, আমি তো জানি কবরে কোন জীবিত মানুষ থাকতে পারেনা, যেই অন্ধকার কবরের ভিতর!! জীবিত মানুষ কি এই ছোট্ট জায়গায় থাকতে পারে হুহ
লোকটা- ওনাদের মোজেজা আছে
আমি- আপনি বলেন কি আদম (আঃ) থেকে শুরু করে আমাদের শেষ নবী (সঃ) সকল নবী রাসুল ই মারা গেছেন, এবং তারা কেউ আখিরাতের আগ পর্যন্ত জিবীত হতে পারবেনা, এবং কি কোন মোজেজাও দেখাতে পারবেন না; তবে উনি কি করে মোজেজা দেখাতে পারে!!
লোকটা- তুই কিছু দিবি না
আমি- না দিমু না। আছরের সলাত পড়ছেন??
লোকটা- তোরে কমু কে
আমি- আপনি তো মুসলিম তাই না ?
লোকটা- হ
আমি- হেইল্লেইগাই কইবেন, না পড়লে পইড়া আসেন, ডান দিকে মসজিদ আছে
লোকটা- দাঁত কিরমিরাই তাছে, আর ভাব ধরতাছে যেন আমায় খেয়ে ফেলবে...।
আমি- কি দরকার ভাই বাড়ি-ঘর থুইয়া আপনি এই হালে ঢাকার শহরের দোকানে দোকানে ঘুড়েন। বউ পোলাপাইন আপনারে কিছু কয় না???
লোকটা বিড়বিড় কইরা কিছু একটা কইতে কইতে চইলা গেল
আর ওর চইলা জাওয়া দেইখা আমার হাতটা চুলচুল করেতে ছিল, যদি ওর লালসালু টা খুইলা রাখতে পারতাম, তবে ওর ভণ্ডামীর বাবসা টা কম হইত!!!
শুক্রবার, ৪ এপ্রিল, ২০১৪
আল-আমিন আহমেদ বিবাহ করিবো বলিয়া সিদ্ধান্ত লইয়াছি! যদিও মাসে কম হইলেও ২০ বার এই সিদ্ধান্ত লইয়া থাকি —
বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৪
আপনি পীর মানেন। তার সব কথা ওহীর মত নির্ভুল ভাবেন। তিনি ভুল করতে পারেন এমন কথা যে বলে তাকে তিরস্কার করেন। কিংবা আপনি মাযহাব মানেন। মাযহাবের নামে যা বলা হয় সাথে সাথে তা মাথাপেতে নেন।সহীহ হাদিসের দলিলের কোন তোয়াক্কা করেন না। আপনি কি জানেন, অন্ধভাবে কাউকে অনুসরণ করার মানে তাকে রব হিসেবে ধার্য্য করা? কাউকে অন্ধভাবে মানার অর্থ তাকে রব হিসেবে মিনে নিলেন -- এমন কথা কে বলেছেন জানেন? ? মহান আল্লাহ সুরা তাওবাতে এ কথা বলেছেন। আপনার পীর সাহেব বা ইমাম ভুল করতে পারেন। এটা কার ঘোষণা তাকি জানেন ? মহানবী সা. এই ঘোষণা দিয়েছেন। ইমাম আবু হানিফা সহ সব ইমাম সহি হাদিস মানার জন্য আদেশ করেছেন। এরপরও আপনি অন্ধ অনুসরণ করার পক্ষে যুক্তি পেশ করতে চান ? তবে যুক্তি উপস্থাপনের পূর্বে নীচের আয়াত ও হাদীস সমুহ বুঝে বুঝে পড়ার অনুরোধ করলাম। ## সুরা তাওবা : ৩১। সুরা নিসা : ৫৯, ৬৫। সুরা নুর : ৬৩। সুরা আরাফ : ৩। সুরা আনকাবুত : ৫১। সুরা আনআম : ১২১। বুখারী, কিতাবুল ইতেসাম, হা/ ৭৩৫২; কিতাবুল উমরা, হা/ ১৭৮৫। মুসলিম, কিতাবুল হাজ, হা/ ১২১৬; কিতাবুল আকজিয়া, হা/ ১৭১৬। ইবনু আবেদিন, ফিল হাশিয়া, ১/ ৬৩। রাসমুল মুফতি, ১/ ৪। ইমাম ফুলানি, ইকাজুল হুমাম, পৃ : ৬২। শরহে হেদায়া, ইমাম ইবনে আশ শাহনা। ইমাম ইবনু আবদেল বার, আল ইনতিফা, পৃ : ১৪৫। ইবনুল কাইয়েম, ইলামুল মুআক্কিয়িন, ২/ ৩০৯। বিহরুর রায়েক, ৬/ ২৯৩। মিযান, ইমাম শারানী, ১/ ৫৫। আত তারিখ, ইবনুল মুইন, ৬ খন্ড। ইমাম আবুল হাসানাত, আন নাফেঊল কাবীর, পৃ : ১৩৫। ইবনু আব্দেল বার , আল জামে', ২/ ৩২। উসুলুল আহকাম, ইবনু হাজাম, ৬/ ১৪৯। ইবনুল হাদী, ইরশাদুস সালেক, ১/ ২২৭। মাসায়েলে ইমাম আহমাদ, পৃ: ২৭৬। আল জারহু ওয়াত তাদিল, ইবনু আবি হাতিম, মুকাদ্দামা পৃ: ৩১- ৩২।We are muslim - আমরা মুসলিম
https://www.facebook.com/Islam24.news
=========================================== ইন্নাল হামদালিল্লাহ, ওয়াস সলাতু ওয়াস সালামু আলা রসুলিহিল কারিম। উপরে কথাটি আমার নয়। এটা বলেছেন শায়খ মুহাম্মদ বিন সুলায়মান আত তামীমীর "ইসলাম ও জাহেলিয়াতের দ্বন্দ" বইয়ে। দীনের দাওয়ার ক্ষেত্রে এখন তালাশ করা হচ্ছে, আপনি মাদানি না মাক্কি? কোন মাদ্রাসায় পড়েছেন? জী মক্কী মাদানি হলেতো উত্তম। কিন্তু কেউ যদি তা না হয়, আর আল্লাহ্ তাকে দীনের জ্ঞান দান করেন। তবে কি তাকে দাওয়ার কাজ না চালিয়ে এলেম গোপন রাখতে হবে সার্টিফিকেট এর জন্য? দেখি আল্লাহার হুকুম কি, রসুল সঃ এর নির্দেশ কি। দাঈর সঠিক ও স্পষ্ট এলেম থাকতে হবে। হতে পারে একটি আয়াত, একটি হাদিস, তারই দাওয়াত দিতে হবে, এলেম গোপন করা হারাম। আর আমাদের আদেশ করা হয়েছে, একটা আয়াতের হলেও দাওয়াত দিতে হবে। আর সুরা আসরে আল্লাহ্ ক্ষতি থেকে যারা রক্ষা পাবেন তাদের ৪ টা বৈশিষ্ট্য এর মধ্যে অন্যতম হকের দাওয়াতের কথা বলেছেন। এটা না করলে অবশ্যই মানুষ ক্ষতিতে পরে যাবে। এখন মাদানি সার্টিফিকেট নেই বলে, মুসলিমরা কি দাওয়ার কাজ বন্ধ করে, এই ক্ষতিতে লিপ্ত হবে? আর দাওয়ার কাজ থেকে সাধারন মানুষকে দূরে রাখার চেষ্টা হিন্দু, ইয়াহুদি, নাসারাদের মানহাজ। তারা তাদের ধর্মের কাজ, যাজক পাদ্রীদের, পুরহিতদের হাতে কুক্ষিগত রাখে। আগে মাজহাবি মুকাল্লিদের মধ্যে এই প্রবনতা দেখা গেছে। আফসোস ইদানিং একশ্রেণীর সহি পন্থিদের মধ্যেও এই প্রবনতা দেখা দিচ্ছে। অথচ ইসলাম সার্বজনীন দীন। আল্লাহ্ আমাদের দীনের সঠিক জ্ঞান ও রাস্তা দান করুন। মাক্কি, মাদানি সহ সকল মুসলিমকে হকের দাওয়াতের দাঈ বানিয়ে দিন, আর ক্ষতি গ্রস্থ হওয়া থেকে রক্ষা করুন। আমিন।